অত্র কেঁওচিয়া ইউনিয়নের লোকেরা চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। এ ছাড়া ,সংস্কৃতি,উপজাতীয় ভাষায় কিছু লোক আছে। চিরকাল হইতে বাংলা ভাষায় কথা বলেআসছে। ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান এই ইউনিয়নের মানুষের ভাষা ওসংস্কৃতিগঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এই ইউনিয়নেরকেঘিরে রয়েছেপাশ্ববত্তী, চট্টগ্রাম বিভাগের বান্দরবান পাবত্য জেলা অন্যান্যইউনিয়নের সমূহ। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য ইউনিয়নেরমতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায়মহাপ্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে। গতিপ্রকৃতি এবং ইউনিয়নের মানুষের আচার-আচরণ, খাদ্যাভ্যাস, ভাষা, সংস্কৃতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। এই এলাকারইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায় যে ইউনিয়নের সভ্যতা বহুপ্রাচীন। এই এলাকায়প্রাপ্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ধ্বংসাবশেষ প্রাচীন সভ্যতার বাহক হিসেবেদেদীপ্যমান। এছাড়াও এ এলাকায় কিছুক্ষুদ্র জাতিসত্বা বসবাস করে যাদের নিজস্বভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে।সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে ইউনিয়নের এর অবদানওঅনস্বীকার্য। সাহিত্যিক আবুল ফজলএর মত প্রমুখ ভুবনবিখ্যাত ব্যক্তির স্মৃতিবিজড়িত অত্র কেঁওচিয়া ইউনিয়ন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস